যারা এইমাত্র মনস্থির করলেন
যে আমেরিকাতে higher study
করতে চান, তাদের জন্য কিছু
একেবারে বেসিক কিছু জিনিস
নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করি, you'll feel more knowledgeable after
reading this for the first time.
Undergraduate program - অনার্স প্রোগ্রাম।
অনার্সের চার
বছরকে ওরা যথাক্রমে Freshman year,
Sophomore year, Junior year, Senior year বলে।
Graduate Program - মাস্টার্স
বা পিএইচডি প্রোগ্রাম
F1 Visa -
আমেরিকাতে পড়াশোনা করতে আসা বিদেশী স্টুডেন্টদের
ভিসা। ভার্সিটিতে আমাদের
ভর্তি কনফার্ম হয়ে গেলে আমরা এই
ভিসার জন্যেই এপ্লাই করবো।
Assistantship - আমেরিকার
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য
এটা স্কলারশিপের synonym. একদম সহজ
করে বললে, এসিস্ট্যান্টশিপ
পাওয়ার অর্থ হচ্ছে স্কলারশিপ
পাওয়া। এটার অন্য নাম হচ্ছে Funding.
USA এসিস্ট্যান্টশিপের
মাধ্যমে যতজন ছাত্র-
ছাত্রীকে উচ্চশিক্ষার সুযোগ
করে দেয়, ইউরোপের অনেক দেশ
একত্রে এতো স্কলারশিপ দেয়না।
এসিস্ট্যান্টশিপ মূলত দুই রকম-
1) Research Assistantship -
আমরা অনেকে বিজ্ঞানী আর
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-
দুটোকে একেবারে ভিন্ন
সত্তা হিসেবে দেখি;
বাংলাদেশের
প্রেক্ষাপটে বিচার করি বলেই
হয়তো। কিন্তু বিশ্বের অধিকাংশ
দেশে এই দুটো টার্ম
একেবারে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
ওখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষকরাই গবেষণা করেন মূলত,
ইউনিভার্সিটির বড় বড়
ল্যাবে তাদের রিসার্চ চলে। এইসব
রিসার্চের জন্য তাদের
এসিস্ট্যান্টের প্রয়োজন হয়। তাই
তারা Research Assistantship অফার করে।
এটা এমন একটা চাকরি,
যেখানে আপনার কাজ
হচ্ছে আপনার থিসিস নিয়ে কাজ
করা। সেটা তো মাস্টার্স-পিএইচ
ডি করতে গেলে আপনাকে এমনিতেই
করতে হতো। আপনার থিসিসের কাজ
করার
জন্যে ওরা আপনাকে সরঞ্জামও
দেবে, আপনার কোর্সওয়ার্কের
টিউশন ফি-ও মাফ করে দেবে, আবার
মাসে মাসে কিছু টাকাও আপনার
পকেটে গুঁজে দেবে। টাকার
অংকটা ভালোই,
খেয়ে পরে প্রত্যেক মাসে ৫০,০০০
টাকা (ক্ষেত্রবিশেষে আরো বেশি)
থেকে যায়।
2) Teaching Assistantship - শিক্ষকদের
মধ্যে অনেকেই
নামজাদা বিজ্ঞানী,
অনেকে নোবেল-বিজয়ী,
অনেকে যে কোনদিন
পেয়ে যাবে- এমন রিসার্চ করছে।
ফলাফল, তারা অত্যাধিক ব্যস্ত। এমন
অবস্থায় সে কি আর পরীক্ষার
হলে পরিদর্শকের কাজ করে ৩
ঘণ্টা নষ্ট করবে? অথবা প্রত্যেকের
২০টা করে ৩০ জন ছাত্রের MCQ paper
evaluate করবে? তার চেয়ে বরং এ
সময়টা পেলে সে একটা নতুন research
method দাঁড় করাতে পারবে। তাই এই
কাজগুলোর জন্য সে একজন
এসিস্ট্যান্ট রাখে,
তাকে বলে Teaching Assistant. সুযোগ-
সুবিধা অনেকটা research assistant-দের
মতই।
Fall Session - শরৎকালে অর্থাৎ অগাস্ট-
সেপ্টেম্বরে যে সেশনটা শুরু হয়,
সেটা। এই সেশনেই এসিস্ট্যান্টশিপ
পাওয়ার
সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।
Spring Session -
জানুয়ারি মাসে যে সেশন শুরু হয়,
সেটা। এই সেশনে ফান্ডিং Fall এর
চেয়ে কম থাকে। আর বেশির ভাগ
ক্ষেত্রে কোর্সওয়ার্কও
এমনভাবে সাজানো থাকে,
যাতে Fall এ শুরু করলে সুবিধা।
তবে এটা ঠিক যে, এই সেশনেও
ফান্ডিং থাকে এবং ফান্ডিং পেলে আমাদের
কাছে Fall হচ্ছে লাউ, আর Spring কদু !!
Standardized Test - ইউনিভার্সিটিগুল
োতে এপ্লাই করতে হলে আগে কিছু
টেস্ট দেয়া প্রয়োজন। যেমন - GRE,
GMAT, TOEFL, IELTS etc. You can click on each one
and know more about them. TOEFL অথবা IELTS এর
মধ্যে যে কোন
একটা দেয়া লাগবে ইংরেজি ভাষায়
দক্ষতা যাচাই করার জন্য। MBA
করতে চাইলে লাগবে GMAT, আর
বাকী সবার জন্য GRE.
Ivy League - আটটা নামী-
দামী বিশ্ববিদ্যালয়,
যেগুলোতে চান্স পাওয়া খুবই শক্ত
বা চান্স পেতে হলে খুব
ভালো কোয়ালিফিকেশন
থাকা লাগে, সেগুলোকে একত্রে Ivy
League বলে। সেই আটটা ভার্সিটির
নাম হচ্ছে Brown University, Columbia University,
Cornell University, Dartmouth College, Harvard University,
Princeton University, the University of Pennsylvania, and
Yale University. এরকম কোয়ালিটির
ভার্সিটি অনেক আছে,
তবে এরা নিজেদেরকে একটু হনু
ভাবে... MIT এর নাম এখানে নেই,
তাহলেই বুঝুন !!
Some Myths and Truths - USA higher study
নিয়ে কিছু ভুল ধারণা অনেকের
মধ্যেই বিদ্যমান। আশা করি,
আপনি সেই ভুল ধারণায় বিভ্রান্ত
হবেন না...
যে আমেরিকাতে higher study
করতে চান, তাদের জন্য কিছু
একেবারে বেসিক কিছু জিনিস
নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করি, you'll feel more knowledgeable after
reading this for the first time.
Undergraduate program - অনার্স প্রোগ্রাম।
অনার্সের চার
বছরকে ওরা যথাক্রমে Freshman year,
Sophomore year, Junior year, Senior year বলে।
Graduate Program - মাস্টার্স
বা পিএইচডি প্রোগ্রাম
F1 Visa -
আমেরিকাতে পড়াশোনা করতে আসা বিদেশী স্টুডেন্টদের
ভিসা। ভার্সিটিতে আমাদের
ভর্তি কনফার্ম হয়ে গেলে আমরা এই
ভিসার জন্যেই এপ্লাই করবো।
Assistantship - আমেরিকার
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য
এটা স্কলারশিপের synonym. একদম সহজ
করে বললে, এসিস্ট্যান্টশিপ
পাওয়ার অর্থ হচ্ছে স্কলারশিপ
পাওয়া। এটার অন্য নাম হচ্ছে Funding.
USA এসিস্ট্যান্টশিপের
মাধ্যমে যতজন ছাত্র-
ছাত্রীকে উচ্চশিক্ষার সুযোগ
করে দেয়, ইউরোপের অনেক দেশ
একত্রে এতো স্কলারশিপ দেয়না।
এসিস্ট্যান্টশিপ মূলত দুই রকম-
1) Research Assistantship -
আমরা অনেকে বিজ্ঞানী আর
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-
দুটোকে একেবারে ভিন্ন
সত্তা হিসেবে দেখি;
বাংলাদেশের
প্রেক্ষাপটে বিচার করি বলেই
হয়তো। কিন্তু বিশ্বের অধিকাংশ
দেশে এই দুটো টার্ম
একেবারে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
ওখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষকরাই গবেষণা করেন মূলত,
ইউনিভার্সিটির বড় বড়
ল্যাবে তাদের রিসার্চ চলে। এইসব
রিসার্চের জন্য তাদের
এসিস্ট্যান্টের প্রয়োজন হয়। তাই
তারা Research Assistantship অফার করে।
এটা এমন একটা চাকরি,
যেখানে আপনার কাজ
হচ্ছে আপনার থিসিস নিয়ে কাজ
করা। সেটা তো মাস্টার্স-পিএইচ
ডি করতে গেলে আপনাকে এমনিতেই
করতে হতো। আপনার থিসিসের কাজ
করার
জন্যে ওরা আপনাকে সরঞ্জামও
দেবে, আপনার কোর্সওয়ার্কের
টিউশন ফি-ও মাফ করে দেবে, আবার
মাসে মাসে কিছু টাকাও আপনার
পকেটে গুঁজে দেবে। টাকার
অংকটা ভালোই,
খেয়ে পরে প্রত্যেক মাসে ৫০,০০০
টাকা (ক্ষেত্রবিশেষে আরো বেশি)
থেকে যায়।
2) Teaching Assistantship - শিক্ষকদের
মধ্যে অনেকেই
নামজাদা বিজ্ঞানী,
অনেকে নোবেল-বিজয়ী,
অনেকে যে কোনদিন
পেয়ে যাবে- এমন রিসার্চ করছে।
ফলাফল, তারা অত্যাধিক ব্যস্ত। এমন
অবস্থায় সে কি আর পরীক্ষার
হলে পরিদর্শকের কাজ করে ৩
ঘণ্টা নষ্ট করবে? অথবা প্রত্যেকের
২০টা করে ৩০ জন ছাত্রের MCQ paper
evaluate করবে? তার চেয়ে বরং এ
সময়টা পেলে সে একটা নতুন research
method দাঁড় করাতে পারবে। তাই এই
কাজগুলোর জন্য সে একজন
এসিস্ট্যান্ট রাখে,
তাকে বলে Teaching Assistant. সুযোগ-
সুবিধা অনেকটা research assistant-দের
মতই।
Fall Session - শরৎকালে অর্থাৎ অগাস্ট-
সেপ্টেম্বরে যে সেশনটা শুরু হয়,
সেটা। এই সেশনেই এসিস্ট্যান্টশিপ
পাওয়ার
সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।
Spring Session -
জানুয়ারি মাসে যে সেশন শুরু হয়,
সেটা। এই সেশনে ফান্ডিং Fall এর
চেয়ে কম থাকে। আর বেশির ভাগ
ক্ষেত্রে কোর্সওয়ার্কও
এমনভাবে সাজানো থাকে,
যাতে Fall এ শুরু করলে সুবিধা।
তবে এটা ঠিক যে, এই সেশনেও
ফান্ডিং থাকে এবং ফান্ডিং পেলে আমাদের
কাছে Fall হচ্ছে লাউ, আর Spring কদু !!
Standardized Test - ইউনিভার্সিটিগুল
োতে এপ্লাই করতে হলে আগে কিছু
টেস্ট দেয়া প্রয়োজন। যেমন - GRE,
GMAT, TOEFL, IELTS etc. You can click on each one
and know more about them. TOEFL অথবা IELTS এর
মধ্যে যে কোন
একটা দেয়া লাগবে ইংরেজি ভাষায়
দক্ষতা যাচাই করার জন্য। MBA
করতে চাইলে লাগবে GMAT, আর
বাকী সবার জন্য GRE.
Ivy League - আটটা নামী-
দামী বিশ্ববিদ্যালয়,
যেগুলোতে চান্স পাওয়া খুবই শক্ত
বা চান্স পেতে হলে খুব
ভালো কোয়ালিফিকেশন
থাকা লাগে, সেগুলোকে একত্রে Ivy
League বলে। সেই আটটা ভার্সিটির
নাম হচ্ছে Brown University, Columbia University,
Cornell University, Dartmouth College, Harvard University,
Princeton University, the University of Pennsylvania, and
Yale University. এরকম কোয়ালিটির
ভার্সিটি অনেক আছে,
তবে এরা নিজেদেরকে একটু হনু
ভাবে... MIT এর নাম এখানে নেই,
তাহলেই বুঝুন !!
Some Myths and Truths - USA higher study
নিয়ে কিছু ভুল ধারণা অনেকের
মধ্যেই বিদ্যমান। আশা করি,
আপনি সেই ভুল ধারণায় বিভ্রান্ত
হবেন না...
0 মন্তব্য(গুলি):